1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে’ বরিশাল থেকে ধরে আনা কর্মকর্তাকে ঢাকার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান গ্রেপ্তার আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন: ড. ইউনূস আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিল : হাইকোর্টের রায় শেয়ারবাজারে কারসাজিতে সাকিবের আয় ৯০ লাখ, জরিমানা হয়েছে ৫০ লাখ বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল নাহিদ-আসিফরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই নেমেছিল: সারজিস বাংলাদেশিদের ফুল-ফান্ডেড স্কলারশিপ দেবে আল-আজহার

শেরপুরে জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে কৃষক খুন

মোঃ নাইমুর রহমান, শেরপুর
  • আপডেট : শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪

শেরপুরে জমিসংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ছামেদুল হক কেনা (৬৫) নামে এক বৃদ্ধ কৃষককে পিটিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও তিনজন। ২৯ জুন শনিবার সকালে সদর উপজেলার চরশেরপুর ইউনিয়নের যোগিনীমুরা নামাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ছামেদুল হক কেনা (৬৫) ওই গ্রামের মৃত সায়েদ আলী মন্ডলের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শেরপুর সদর উপজেলার যোগিনীমুরা নামাপাড়া গ্রামের কৃষক ছামেদুল হক কেনার সাথে প্রতিবেশী পল্লী চিকিৎসক মো. হারুন ও সিদ্দিক খলিফাদের সাথে এক খন্ড জমি নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত বিরোধ চলে আসছিলো। শনিবার সকালে ওই জমিতে কলাগাছ লাগাতে যায় হারুন ও সিদ্দিকসহ তাদের লোকজন। এসময় বাধা দিতে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন ছামেদুল হক কেনার ওপর হামলা চালিয়ে তাকে মারপিট করে এবং এক পর্যায়ে ক্ষেতের পানিতে চুবিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে তাকে উদ্ধার করে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় কেনার ছেলে পারভেজ, ছোটভাই ফজলুল হকসহ তিনজন আহত হয়।

কেনার ছেলে পারভেজ অভিযোগ করে বলেন, তার পিতা-চাচাদের স্বত্বদখলীয় জমি কোন কাগজপত্র ছাড়াই গায়ের জোরে দখল করতে গিয়েছিল প্রতিবেশি হারুন ও সিদ্দিকরা। তাদের বাধা দিতে গিয়েই খুন হয়েছেন আমার বাবা। এছাড়া আমাদেরকে মারপিটে আহত করেছে। তিনি তার পিতার হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতারসহ উপযুক্ত শাস্তি দাবি করেন।

এদিকে এ ঘটনায় পুলিশ সুপার মো. আকরামুল হোসেন পিপিএম ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. সাইদুর রহমানসহ পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

জেলা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক মো. আহসানুল মতিন সৈকত জানান, সামেদুল হক কেনাকে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. সাইদুর রহমান জানান, নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনও কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে সে অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩