1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে’ বরিশাল থেকে ধরে আনা কর্মকর্তাকে ঢাকার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান গ্রেপ্তার আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন: ড. ইউনূস আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিল : হাইকোর্টের রায় শেয়ারবাজারে কারসাজিতে সাকিবের আয় ৯০ লাখ, জরিমানা হয়েছে ৫০ লাখ বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল নাহিদ-আসিফরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই নেমেছিল: সারজিস বাংলাদেশিদের ফুল-ফান্ডেড স্কলারশিপ দেবে আল-আজহার

বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে নাশকতার ৮১০৫ মামলা, বিচার হয়েছে ১৯৬৭টির

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বিএনপি-জামায়াতে ইসলামীর নেতা–কর্মীদের বিরুদ্ধে ২০১২, ২০১৩, ২০১৪ ও ২০১৫ সাল এবং ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের দিন পর্যন্ত সারা দেশে মোট ৮ হাজার ১০৫টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৯৬৭টি মামলার বিচারকাজ সম্পন্ন হয়েছে। এসব মামলায় ১ হাজার ২৪১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব তথ্য জানিয়েছেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদে আজই প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। সংসদ অধিবেশন চলাকালে প্রতি বুধবার আধা ঘণ্টা নির্ধারিত থাকে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নোত্তরের জন্য। শেখ হাসিনা জানান, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়ে করা মামলাগুলোর বিষয়ে তদন্ত চলছে।

এর আগে ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য শাজাহান খান তাঁর প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চান, ২০১২, ২০১৩, ২০১৪ ও ২০১৫ এবং ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের দিন পর্যন্ত তথাকথিত গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামায়াতের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

জবাবে প্রধানমন্ত্রী মামলা–সংক্রান্ত ওই সব তথ্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বিএনপি ও তার দোসররা নির্বাচন প্রতিহতের নামে অযৌক্তিক ও জনসম্পৃক্ততাহীন আন্দোলনের মাধ্যমে আগুন-সন্ত্রাস, নিরীহ মানুষ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হত্যা এবং জনগণের সম্পদ বিনষ্ট করার অশুভ খেলায় মেতে উঠেছে। এই অশুভ শক্তি শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও সংবিধানকেই অস্বীকার করছে না, আইনের শাসন ও মানবাধিকার সুরক্ষার যে জনবান্ধব ধারার সৃষ্টি হয়েছে, তা বানচাল করে অতীতের ধারাবাহিকতায় একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে চাইছে। বাংলাদেশকে তারা আবারও উগ্র জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস-লুটপাটের সেই দুঃসহ দিনগুলোতে ফিরিতে নিতে চায়।

প্রধানমন্ত্রী জানান, আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামায়াতের ‘সন্ত্রাসীদের’ হাতে গাড়ির চালক, চালকের সহকারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, সাধারণ মানুষসহ ১৮৮ জন নিহত হন। আহত ও পঙ্গুত্ব বরণ করেন ৪ হাজার ৯৭৩ জন।

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩