1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০১:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে’ বরিশাল থেকে ধরে আনা কর্মকর্তাকে ঢাকার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান গ্রেপ্তার আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন: ড. ইউনূস আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিল : হাইকোর্টের রায় শেয়ারবাজারে কারসাজিতে সাকিবের আয় ৯০ লাখ, জরিমানা হয়েছে ৫০ লাখ বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল নাহিদ-আসিফরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই নেমেছিল: সারজিস বাংলাদেশিদের ফুল-ফান্ডেড স্কলারশিপ দেবে আল-আজহার

দেশে করোনার নতুন ধরন শনাক্ত

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২৪

বাংলাদেশে করোনার অমিক্রন ধরনের উপধরন জেএন.১ শনাক্ত হয়েছে। পাঁচ ব্যক্তির নমুনা পরীক্ষায় জেএন.১ ধরা পড়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণাপ্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এ কথা জানিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন এক গণমাধ্যমকে বলেন, ‘৫টি নমুনায় অমিক্রনের উপধরন জেএন.১ শনাক্ত হয়েছে। ঢাকা ও ঢাকার বাইরের করোনা রোগীদের নমুনা পরীক্ষার পর এই উপধরন শনাক্ত হয়েছে।’

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মাসখানেক আগেই নতুন এ উপধরনের কথা বিশ্ববাসীকে জানিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, নতুন এ উপধরন অতি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার প্রবণতা আছে। তবে এতে রোগের লক্ষণে তীব্রতা কম। পার্শ্ববর্তী ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের সংক্রমণ বাড়ছে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।

স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, করোনা পরিস্থিতির ওপর তারা নজর রাখছেন। এদিকে ১৪ জানুয়ারি স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব সাংবাদিকদের বলেছিলেন, সরকার আড়াই কোটি ডোজ টিকা সংগ্রহ নিশ্চিত করেছে। ২০২৪-২৫ সালে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে চতুর্থ ডোজ হিসেবে এসব টিকা দেওয়া হবে।

গত মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাতে এখনও করোনাভাইরাসের কিছু টিকা আছে। ফাইজারের এ টিকা নতুন করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধেও কার্যকর।’

এর আগে, বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের প্রকোপের মধ্যে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে মাস্ক পরার পরামর্শ দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। গত ১৩ জানুয়ারি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ পরামর্শ দেয় সংস্থাটি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বিশ্বের বেশ কিছু দেশে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন জেএন.১-এর সংক্রমণ বেড়েছে। এ অবস্থায় উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে যেমন হাসপাতাল, চিকিৎসাকেন্দ্র এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি, যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম, তাদের সতর্কতা হিসেবে মাস্ক ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের চতুর্থ ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। সার্জারি অথবা অন্য কোনো রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে কেবল কোভিড-১৯ লক্ষণ বা উপসর্গ থাকলে কোভিড-১৯ পরীক্ষা করার পরামর্শ দেয় অধিদপ্তর।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩