1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
পাকিস্তান থেকে সেই জাহাজে যা যা এল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ব্রেকিংয়ের প্রতিযোগিতায় অনেক গণমাধ্যম অপতথ্য ছড়ায় : আসিফ নজরুল বোরহানউদ্দিনে ঘর নির্মাণে নিহত দুই শহীদ পরিবারকে ৭ লাখ টাকা প্রদান ভোলায় বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত নির্বাচনে গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপ গুরুতর অন্যায় ২৮ বছর পর কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণকারী দেশের তালিকায় নেই বাংলাদেশ তিন বিভাগ থেকে কি একজনও নেই, যিনি মন্ত্রণালয় চালানোর যোগ্য: সারজিস আলম আগামীর বাংলাদেশ হবে ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও বাক স্বাধীনতার: প্রধান উপদেষ্টা ভোলায় কোস্টগার্ডের সফল অভিযান

পিটার হাসের বিরুদ্ধে রাশিয়ার করা অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা: যুক্তরাষ্ট্র

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বিরুদ্ধে রাশিয়ার করা অভিযোগকে পুরোপুরি মিথ্যা বলে অভিহিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির ফরেন প্রেস সেন্টারে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের (এনএসসি) কৌশলগত যোগাযোগ সমন্বয়ক জন কারবি।

ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নকারী বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের জন্য ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে সম্প্রতি অভিযুক্ত করেছে মস্কো। বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ ও অন্য অংশীদারদের সঙ্গে জোরালোভাবে কাজ করছেন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। তিনি বাংলাদেশে তাঁর নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন। কারণ, তিনি বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন দলের লোকজনের কাছ থেকে সহিংস বক্তব্যের মুখোমুখি হচ্ছেন। রাশিয়ার অভিযোগ ও মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিরাপত্তার বিষয়ে তাঁর (জন কারবি) বক্তব্য কী?

জবাবে জন কারবি বলেন, মার্কিন নৌবাহিনীতে থাকাকালে এ ধরনের অভিযোগের বিষয়ে তাঁরা দুই সিলেবলের একটি শব্দ বলতেন। তবে তিনি এখন সেটা বলছেন না। তিনি শুধু বলবেন, এটা (অভিযোগ) পুরোপুরি মিথ্যা। রাশিয়ানরা জানে, এটা মিথ্যা। এটা নিখাদ রাশিয়ান প্রচারণা। তারা জানে, এটা মিথ্যা।

জন কারবি আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণ যা চায়, তাঁরাও তা চান। আর তা হলো অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। এই লক্ষ্যে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ও তাঁর দল কাজ করে যাচ্ছিল। তাঁরা একইভাবে বাংলাদেশের সুশীল সমাজ, বিরোধী দল, সরকারসহ বাংলাদেশের সমাজের সব স্তরের মানুষের সঙ্গে কাজ করে যাবেন। বাংলাদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে যাতে সম্মান করা হয়, তা নিশ্চিতে তাঁরা কঠোর পরিশ্রম করে যাবেন। তাঁরা বাংলাদেশে এই কাজই করে যাচ্ছেন।

একই ব্যক্তি আরেক প্রশ্নে বলেন, ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুসারে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সমর্থনে ভারত, চীন ও রাশিয়া এক জোট হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান সরকার আরেকটি একতরফা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। বিরোধী দলের ওপর দমন–পীড়ন চলছে। বিরোধী নেতা-কর্মীদের কারাগারে পাঠানো হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র কি তার আগের অবস্থান থেকে পিছু হটছে? কারণ, আগে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, তারা বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

জবাবে জন কারবি বলেন, তাঁরা বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে বিশ্বাসী। তাঁরা এই লক্ষ্যে কাজ করে যাবেন। বিদেশি নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্র কারও পক্ষ নেয় না। বাংলাদেশের নির্বাচনের ক্ষেত্রেও যুক্তরাষ্ট্রের এই নীতিতে বদল আসেনি। তাঁরা একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে সমর্থন করেন। তাঁরা এই সমর্থন অব্যাহত রাখবেন। বাংলাদেশের জনগণের এই মৌলিক আকাঙ্ক্ষার সমর্থনে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ও তাঁর দল যা করা দরকার, তাই করবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩