1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ভোলায় কোস্টগার্ডের সফল অভিযান ‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে’ বরিশাল থেকে ধরে আনা কর্মকর্তাকে ঢাকার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান গ্রেপ্তার আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন: ড. ইউনূস আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিল : হাইকোর্টের রায় শেয়ারবাজারে কারসাজিতে সাকিবের আয় ৯০ লাখ, জরিমানা হয়েছে ৫০ লাখ বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল নাহিদ-আসিফরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই নেমেছিল: সারজিস

পাবনায় একে একে প্রাণ গেল সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩ বন্ধুর

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৩

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত তিন বন্ধুর আর কেউ বেঁচে রইল না। সবশেষ বুধবার রাতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজনের মৃত্যু হয়।

এরআগে সোমবার সকালে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পথে ঈশ্বরদী-পাবনা মহাসড়কের বহরপুরে করিমনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী তিন বন্ধু আহত হয় বলে ঈশ্বরদী থানার ওসি অরবিন্দ সরকার জানান।

নিহতরা হলো- উপজেলার দাশুড়িয়া ইউনিয়নের খয়েরবাড়ি গ্রামের বাচ্চু হোসেনের ছেলে বিশাল হোসেন (১৫), উপজেলার দাশুড়িয়া ইউনিয়নের নওদাপাড়া গ্রামের শিহাব সরদারের ছেলে সিয়াম হোসেন (১৫) এবং উপজেলার আথাইল শিমুল গ্রামের ইসমাইল হোসেনের ছেলে মিতুল হোসেন (১৫)। তারা ঈশ্বরদী সরকারি ভোকেশনাল টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।

ওসি অরবিন্দ সরকার বলেন, “সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিন বন্ধু মোটরসাইকেলে করে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষা দিতে স্কুলে যাচ্ছিল। পথে একটি করিমন মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দেয়। এতে মিতুল ঘটনাস্থলে মারা যায়।”

অন্য দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়; সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাত ১২টার দিকে সিয়াম এবং বুধবার রাত ২টার দিকে বিশাল মারা যায় বলে জানান তিনি।

দাশুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বকুল সরদার বলেন, “একে একে তিন বন্ধুর মৃত্যু খুবই মর্মান্তিক ও দুঃখজনক। এলাকাবাসী ঘটনাটি নিয়ে নির্বাক।”

ঈশ্বরদী সরকারি ভোকেশনাল টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটের সুপারিনটেনডেন্ট রফিকুল ইসলাম বলেন, “তারা তিনজন খুবই ভালো বন্ধু ছিল; চলাফেরা থেকে শুরু করে সবই একসঙ্গে করত। এ ভাবে তারা চলে যাবে আমরা ভাবতেই পারছি না।”

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩