1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ভোলায় কোস্টগার্ডের সফল অভিযান ‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে’ বরিশাল থেকে ধরে আনা কর্মকর্তাকে ঢাকার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান গ্রেপ্তার আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন: ড. ইউনূস আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিল : হাইকোর্টের রায় শেয়ারবাজারে কারসাজিতে সাকিবের আয় ৯০ লাখ, জরিমানা হয়েছে ৫০ লাখ বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল নাহিদ-আসিফরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই নেমেছিল: সারজিস

জামালপুরে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড, সাতজন খালাস

শফিকুল ইসলাম, জামালপুর
  • আপডেট : বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩

জামালপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিবেশী আনতাজ আলীকে হত্যার ঘটনায় আবু বক্কর নামে একজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড ও সাতজনকে খালাস দিয়েছে আদালত। বুধবার দুপুরে জামালপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ সুলতান মাহমুদ এই রায় দেন।

রায়ের সূত্রে জানা গেছে, জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার শাহাজাদপুর মধ্যপাড়া গ্রামে জমির সীমানা নিয়ে বিরোধের জেরে গত ২০১৩ সালের ২৯ জুন আনতাজ আলীকে তার বাড়িতে এসে মারধর ও কাঠ দিয়ে মাথায় আঘাত করে গুরুত্বর আহত করে প্রতিবেশী আবু বক্কর ও তার লোকজন। পরের দিন ৩০ জুন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় আনতাজ আলীর। এর পরের দিন নিহত আনতাজ আলীর স্ত্রী পিয়ালা বেগম বাদী হয়ে মেলান্দহ থানায় ৮ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় আবু বক্করকে প্রধান আসামী করা হয়, অন্যান্য আসামীরা হলো- আবু বক্করের বড় ভাই আবু তাহের, ছোট ভাই মোজাম্মেল, স্ত্রী খুশি বেগম, মা তারা বানু, আবু তাহেরের স্ত্রী রিক্তা বেগম, মোক্তার হোসেন, ফজলু।

পরবর্তীতে ২০১৩ সালের ৭ অক্টোবর ৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। দীর্ঘ ১০ বছর বিচারের পর ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যের ভিত্তিতে আসামীদের উপস্থিতিতে আজ বুধবার এই মামলার রায় ঘোষণা করে আদালত। রায়ে প্রধান আসামী আবু বক্করকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকী ৭ আসামীকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।

রায় ঘোষণার পর প্রতিক্রিয়ায় নিহত আনতাজ আলীর মেয়ে আঞ্জু জানান, মামলার সকল আসামীরা আমার বাবাকে মারধর করে হত্যা করেছে। ঘটনার দিন আমাকেও মারধর করে তারা। শুধুমাত্র একজনকে সাজা ও বাকীদের খালাস দেয়ায় এই রায়ে আমরা সন্তুষ্ট না। আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব, আমরা ন্যায় বিচার চাই।

মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি ছিলেন অ্যাডভোকেট আবুল কাশেম তারা ও আসামী পক্ষে আইনজীবি ছিলেন অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩