1. info@provatferri.com : admin :
  2. provatferri.bd@gmail.com : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শনিবার, ০৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ডেভিল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত অপারেশন চলবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অপারেশন ডেভিল হান্ট: দ্বিতীয় দিনে গাজীপুরে গ্রেফতার অন্তত ১০০ ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি থেকে আলামত সংগ্রহ করেছে সিআইডি শ্রীলঙ্কায় দেশব্যাপী বিদ্যুৎ বিভ্রাট, বানরকে দায়ী করলেন মন্ত্রী জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টা মামলা থেকে খালাস পেলেন মাহমুদুর রহমান গাজীপুরে হামলার ঘটনায় গুরুতর আহত ৫ জন ঢামেকে ভর্তি গাজীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে বিএসএমএমইউয়ে নতুন নামের ব্যানার, বাদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ৬৫৩১ জন প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ হাইকোর্টে বাতিল ধানমন্ডি ৩২ এসে এক নারী ও পুরুষের ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, অতঃপর…

সোনালী ব্যাংকের সাবেক প্রিন্সিপাল অফিসারসহ ৪ জনের দণ্ড

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৩

প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের মামলায় সোনালী ব্যাংকের সাবেক প্রিন্সিপাল অফিসার মো. নাইমুল ইসলামসহ ৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকার বিশেষ দায়রা জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেনের আদালত এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত অপর আসামিরা হলেন- একই শাখার সিকিউরিটিগার্ড আল আমিন, মেসার্স রাকিব অটো পার্টস এর প্রোপ্রাইটর রফিকুল ইসলাম এ মোছা. লিপি বেগম।

রায়ে নাইমুল ইসলামকে এক ধারায় ১০ বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি ৮১ লাখ ২৭ হাজার ৬৩১ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। আরেক ধারায় সাত বছরের কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তাকে আরও ৬ মাস কারাভোগ করতে হবে। তার দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে। সে জন্য তাকে ১৭ বছরের কারাভোগ করতে হবে বলে আদেশে উল্লেখ করেন আদালত।

অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে অপর তিন আসামিকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রত্যেককে ৮১ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড করা হয়েছে। যা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হবে।

এদিন কারাগারে আটক আসামি নাইমুল ইসলাম ও রফিকুলকে আদালতে হাজির করা হয়। জামিনে থাকা আল আমিন আদালতে উপস্থিত হন। তাদের উপস্থিতিতে আদালত রায় ঘোষণা করেন। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। তবে আসামি লিপি উপস্থিত না থাকায় আদালত তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী সোহানুর রহমান সোহান এসব তথ্য জানান।

জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৬ ডিসেম্বর থেকে ২০১৮ সালের ২১ জুন পর্যন্ত আসামিরা বিভিন্ন তারিখে সোনালী ব্যাংক বি-ওয়াপদা শাখার এক কোটি ১৯ লাখ ১৩ হাজার ২০৪ টাকা নির্ধারিত হিসাবে জমা না করে চারটি হিসাবে পরস্পর যোগসাজশে স্থানান্তর করে প্রতারণাভাবে আত্মসাৎ করেন। এই ঘটনায় ২০১৮ সালের ২৩ জুন সোনালি ব্যাংকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. মনিরুজ্জামান বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

তদন্ত শেষে গত ২০২০ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি দুদকের উপ- সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ চারজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২২ সালের ৮ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

মামলার বিচার চলাকালে আদালত ১৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩