1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ভোলায় কোস্টগার্ডের সফল অভিযান ‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে’ বরিশাল থেকে ধরে আনা কর্মকর্তাকে ঢাকার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান গ্রেপ্তার আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন: ড. ইউনূস আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিল : হাইকোর্টের রায় শেয়ারবাজারে কারসাজিতে সাকিবের আয় ৯০ লাখ, জরিমানা হয়েছে ৫০ লাখ বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল নাহিদ-আসিফরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই নেমেছিল: সারজিস

রসায়নে ফেল করেছিলেন, সে বিষয়েই বাওয়েন্ডি পেলেন নোবেল

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৩

২০২৩ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেলেন ফরাসি বিজ্ঞানী মুঙ্গি বাওয়েন্ডি, সাবেক সোভিয়েত বিজ্ঞানী আলেক্সি একিমভ ও মার্কিন বিজ্ঞানী লুই ব্রুস। ন্যানোপ্রযুক্তিতে মৌলিক অবদান রাখার জন্য বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্মানজনক এ পুরস্কার পান তাঁরা। আমাদের চারপাশের রঙিন জগৎটিকে নতুন মাত্রা দেওয়া এ গবেষকদের হাতেই উঠে এসেছে এ বছরের রসায়নে নোবেল।

এ দিকে যৌথভাবে রসায়নে নোবেল পাওয়া ম্যাসাচুসেটসের অধ্যাপক মুঙ্গি বাওয়েন্ডি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ে রসায়নের প্রথম পরীক্ষায় পাস করতে পারেননি। সেই অভিজ্ঞতা তাঁকে কুড়ে কুড়ে খেত। তবে তিনি ভেঙে পড়েননি। ব্যর্থতাকে পাস কাটিয়ে হয়েছেন সফল। এখন ৬২ বছর বয়সী মুঙ্গি বাওয়েন্ডির হাতে উঠল নোবেল।

মুঙ্গি বাওয়েন্ডি ওই পরীক্ষার ফলাফলের পর বিজ্ঞানে দক্ষতা অর্জন করেন। এরপরই ১৯৭০–এর দশকের শেষের দিকে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকে পড়তে যান। এ সময় তিনি বেশ কঠিন সময় পার করেন।

বাওয়েন্ডি গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা করতে অভ্যস্ত ছিলেন না তিনি। পরীক্ষা হলের বিশাল আকার এবং পরীক্ষা পরিদর্শকে কঠোর উপস্থিতিতে তিনি ভয় পেয়েছিলেন।

আমি প্রশ্নপত্রের প্রথম প্রশ্নটি দেখেছিলাম। কিছু বুজতে পারিনি। এর উত্তর করতে পারিনি। এরপর দ্বিতীয় প্রশ্নটির উত্তরও বের করতে পারিনি।’ শেষ পর্যন্ত তিনি ১০০–এর মধ্যে ২০ নম্বর পেয়েছিলেন।

এটি পুরো ক্লাসের মধ্যে সবচেয়ে কম নম্বর। তখন মুঙ্গি বাওয়েন্ডির মনে হয়েছিল, এখানেই শেষ।

বাওয়েন্ডি রসায়ন পছন্দ করতেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার কৌশলটি শেখেননি বলেই পরীক্ষার ফল ভালো করতে পারেননি। বাওয়েন্ডি পরে শিখেছিলেন কীভাবে পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তরগুলো লিখতে হয়। তিনি বলেন, ‘কীভাবে পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা করতে হয়, তা বের করেছিলাম, যা আমি আগে জানতাম না। তিনি বলেন, ‘এরপরের অনেক পরীক্ষায় আমি ১০০তে ১০০ পেয়েছিলাম।’

তরুণদের উদ্দেশ্যে এ নোবেলজয়ী বলেন, ‘অধ্যবসায়ী হও এবং বাধা বিপত্তিগুলো এলে হতাশ হয়ো না, সচেতন থাকবে তোমাদের যেন কোনো কিছু ধ্বংস করতে না পারে। এফ (ফেল করা) শব্দটির সঙ্গে আমার প্রথম অভিজ্ঞতা আমাকে সহজেই ধ্বংস করে দিতে পারত। ওটি এখন পর্যন্ত ছিল আমার সর্বনিম্ন গ্রেড।’ তথ্যসূত্র: হিন্দোস্তান টাইমস ও এএফপি

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩