1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ভোলায় কোস্টগার্ডের সফল অভিযান ‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে’ বরিশাল থেকে ধরে আনা কর্মকর্তাকে ঢাকার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান গ্রেপ্তার আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন: ড. ইউনূস আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিল : হাইকোর্টের রায় শেয়ারবাজারে কারসাজিতে সাকিবের আয় ৯০ লাখ, জরিমানা হয়েছে ৫০ লাখ বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল নাহিদ-আসিফরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই নেমেছিল: সারজিস

আবার বিদ্যুৎ উৎপাদনে ফিরছে পায়রা

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৪ জুন, ২০২৩

৪০ হাজার টন কয়লা নিয়ে প্রথম জাহাজ আসায় পটুয়াখালীর পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র আবার উৎপাদনে ফিরছে।

শুক্রবার জাহাজ থেকে কয়লা খালাস শুরু হয়েছে। আগামীকাল রোববার থেকে কেন্দ্রটির আবার বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করার কথা রয়েছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রটির মালিকানা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানির (বিসিপিসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম এসব তথ্য জানিয়েছেন।

পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দুটি ইউনিট মিলে উৎপাদনের সক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। কয়লা না থাকায় বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উৎপাদন ৫ জুন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। ডলার-সংকটে বিল বকেয়া থাকায় এ বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। পরে দ্রুত কয়লা আনার ব্যবস্থা করা হয়।

বিসিপিসি সূত্র জানায়, ৪০ হাজার টন কয়লা নিয়ে প্রথম জাহাজটি আজই এসেছে। তিন থেকে চার দিনের মধ্যে দ্বিতীয় জাহাজটির চলে আসার কথা।

তিন বছর আগে উৎপাদনে আসে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র। তারপর এবারই প্রথম বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। এতে বেড়ে যায় লোডশেডিং। এর আগে ডলার-সংকটে কয়লা কিনতে না পেরে দুই দফায় বন্ধ হয়েছিল বাগেরহাটের রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র। তবে এ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখন উৎপাদনে রয়েছে।

বিসিপিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম বলেন, ‘প্রথম জাহাজ থেকে আজ কয়লা নামানো শুরু হয়েছে। পরশু থেকে (রোববার) বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। এখন থেকে কয়লার জাহাজ নিয়মিত আসতে থাকবে। তাই এ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন অব্যাহত রাখা নিয়ে আপাতত কোনো আশঙ্কা নেই।’

বিসিপিসির একাধিক কর্মকর্তা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে কেন্দ্রটি দিনে গড়ে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছিল। কয়লা না থাকায় গত ২৫ মে কেন্দ্রের একটি ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ হয়। এরপর ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বাকি ইউনিট থেকে দিনে ৩০০ থেকে ৬২০ মেগাওয়াট করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছিল। এভাবে ২ জুন পর্যন্ত চালানোর কথা ছিল। তবে উৎপাদন কমিয়ে দুই দিন বাড়তি চালানো হয়। ৫ জুন উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।

বিসিপিসি সূত্র প্রথম আলোকে জানায়, ডলার-সংকটে প্রায় ৩০ কোটি ডলারের কয়লা বিল বকেয়া পড়ে। এ কারণে কেন্দ্রে কয়লা সরবরাহ বন্ধ করে দেয় বিদেশি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। পরে বকেয়ার ১০ কোটি ডলার পরিশোধ করা হয়। আবার কয়লা সরবরাহ শুরু করতে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে রাজি করানো হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩