1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে’ বরিশাল থেকে ধরে আনা কর্মকর্তাকে ঢাকার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান গ্রেপ্তার আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন: ড. ইউনূস আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিল : হাইকোর্টের রায় শেয়ারবাজারে কারসাজিতে সাকিবের আয় ৯০ লাখ, জরিমানা হয়েছে ৫০ লাখ বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল নাহিদ-আসিফরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই নেমেছিল: সারজিস বাংলাদেশিদের ফুল-ফান্ডেড স্কলারশিপ দেবে আল-আজহার

১২ ফেব্রুয়ারি হবে বাকৃবির অষ্টম সমাবর্তন

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৩

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ৮ম সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১২ ফ্রেব্রুয়ারি (রবিবার) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে (স্টেডিয়াম) এ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবারের ৮ম সমাবর্তনে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. আবদুল হামিদ অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তবে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের প্রতিনিধি হিসেবে ৮ম সমাবর্তনের সভাপতিত্ব করবেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শিক্ষামন্ত্রী দীপুমনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম জানান, সমাবর্তনে স্নাতক পর্যায়ে ২০১৪ সালের জানুয়ারি-জুন সেমিস্টার থেকে ২০২১ সালের জানুয়ারি-জুন সেমিস্টার পর্যন্ত যারা গ্রাজুয়েট হয়েছেন সকলে অংশ নিচ্ছেন। এ ছাড়া স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ২০১৪ সালের জানুয়ারি-জুন সেমিস্টার থেকে ২০২২ সালের এপ্রিল-সেপ্টেম্বর সেমিস্টার পর্যন্ত যারা ডিগ্রি লাভ করেছেন সকলে অংশ নেবেন। আর পিএইচ.ডি পর্যায়ে যেসব শিক্ষার্থী ২০১৬ সাল হতে এখন পর্যন্ত মূল সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি তারাও সমাবর্তনে অংশ নেবেন। সমাবর্তনে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচ.ডি মিলিয়ে সাড়ে ৬ হাজারের অধিক গ্রাজুয়েট সমাবর্তনের জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান বলেন, ‘২০১৪ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সবাইকে নিয়ে সমাবর্তন আয়োজন করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। একসাথে অনেক গ্রাজুয়েটকে নিয়ে এটি হতে যাচ্ছে বাকৃবির ইতিহাসে অন্যতম বড় একটি সমাবর্তন। বিভিন্ন প্রতিকূলতা পেরিয়ে সমাবর্তন আয়োজনের ব্যবস্থা করতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। দেশের কৃষি উন্নয়নে সার্বিক নেতৃত্ব দানে সমর্থ দক্ষ কৃষিবিদ, শিক্ষক, গবেষক ও ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ তৈরি করা আমাদের অন্যতম প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব। আমি আশা করি, আগামীর দিনগুলোতে এদেশের কৃষি উন্নয়ন ও গ্রামীণ দারিদ্র বিমোচনে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তীর্ণ গ্রাজুয়েটগণ অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩