1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে’ বরিশাল থেকে ধরে আনা কর্মকর্তাকে ঢাকার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান গ্রেপ্তার আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন: ড. ইউনূস আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিল : হাইকোর্টের রায় শেয়ারবাজারে কারসাজিতে সাকিবের আয় ৯০ লাখ, জরিমানা হয়েছে ৫০ লাখ বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল নাহিদ-আসিফরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই নেমেছিল: সারজিস বাংলাদেশিদের ফুল-ফান্ডেড স্কলারশিপ দেবে আল-আজহার

হাইকোর্টে ৬ মাসের জামিন পেলেন মির্জা ফখরুল ও আব্বাস

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী, ২০২৩

রাজধানীর নয়াপল্টনে গত ৭ ডিসেম্বর পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় করা মামলায় কারাবন্দী বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে ছয় মাসের জন্য জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ মঙ্গলবার রুলসহ জামিন মঞ্জুর করেন।

এর আগে এ মামলায় জামিন চেয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাস গতকাল সোমবার আবেদন করেন, যা আজ শুনানির জন্য ওঠে।

আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর। এ সময় আবেদনকারীদের পক্ষে আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী, কায়সার কামাল, মো. রুহুল কুদ্দুস, সগীর হোসেন প্রমুখ শুনানিতে ছিলেন।

কায়সার কামাল বলেন, হাইকোর্ট মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসকে ছয় মাসের আগাম জামিন দিয়েছেন। কেন তাঁদের জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে চার সপ্তাহের রুল দিয়েছেন।

এ মামলায় মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের জামিন আবেদন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে তিনবার নাকচ হয়। সর্বশেষ গত ২১ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতেও তাঁদের জামিন আবেদন নাকচ হয়। এ অবস্থায় গতকাল সোমবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় জামিন চেয়ে আবেদনটি করা হয়।

মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের বাসায় গত ৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে পৃথক অভিযান চালায় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। দুজনকে প্রথমে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে। ৯ ডিসেম্বর দুপুরে ডিবি আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়, ‘পুলিশের ওপর বর্বরোচিত হামলা, উসকানিদাতা, পরিকল্পনাকারী ও নির্দেশদাতা হিসেবে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে’।

এর পর থেকে তাঁরা কারাগারে। উল্লেখ্য, গত ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন নিহত ও অর্ধশতাধিক আহত হন। সংঘর্ষের পর পুলিশ বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে তিন শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে। বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান ও নয়াপল্টনে সংঘর্ষের ঘটনায় পল্টন, মতিঝিল ও শাহজাহানপুর থানায় একটি করে এবং রমনা থানায় দুটি মামলা হয়।

হাইকোর্টে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের জামিন আবেদনের বিষয়ে তাঁদের অন্যতম আইনজীবী ও বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল বলেন, আবেদনটি শুনানির জন্য আজ আদালতের কার্যতালিকায় থাকবে।

আইনজীবী সূত্র বলছে, পল্টন থানায় করা ওই মামলার এজাহারে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের নাম নেই। তাঁদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগও নেই। এ মামলার এজাহারে নাম থাকা দুজন এর আগে জামিনে আছেন। হাইকোর্টে করা দুজনের আবেদনে এ মামলায় ফখরুল ও আব্বাসকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, সে বিষয়েও রুল চাওয়া হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩