‘বিশ্বের নোংরাতম মানুষ’ হিসেবে পরিচিত পাওয়া ইরানের ‘আমাউ হাজি’ মারা গেছেন। কয়েক দশক ধরে গোসল না করার কারণে আলোচনায় আসা ৯৪ বছর বয়সী আমাউ হাজির মৃত্যুর কথা গতকাল মঙ্গলবার ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে। গত রোববার দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় ফারস প্রদেশের দেজগাহ গ্রামে তাঁর মৃত্যু হয়।
ইরানের ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, যৌবনে মানসিক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিলেন আমাউ হাজি। এরপর থেকে তিনি ভয় পেতেন, গোসল করলেই অসুস্থ হয়ে পড়বেন।
আর এ ভয়ের কারণে ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে শরীরে পানি দেননি। আর সাবানও ব্যবহার করতেন না। এ জন্য তাঁকে ‘বিশ্বের নোংরাতম মানুষ’ বলা হতো।
বিয়ে থা–ও করেননি। ‘বিশ্বের নোংরাতম মানুষ’ হিসেবে পরিচিত পাওয়া ইরানের ‘আমাউ হাজি’ মারা গেছেন। কয়েক দশক ধরে গোসল না করার কারণে আলোচনায় আসা ৯৪ বছর বয়সী আমাউ হাজির মৃত্যুর কথা গতকাল মঙ্গলবার ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে। গত রোববার দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় ফারস প্রদেশের দেজগাহ গ্রামে তাঁর মৃত্যু হয়।
ইরানের ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, যৌবনে মানসিক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিলেন আমাউ হাজি। এরপর থেকে তিনি ভয় পেতেন, গোসল করলেই অসুস্থ হয়ে পড়বেন।
আর এ ভয়ের কারণে ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে শরীরে পানি দেননি। আর সাবানও ব্যবহার করতেন না। এ জন্য তাঁকে ‘বিশ্বের নোংরাতম মানুষ’ বলা হতো।
বিয়ে থা–ও করেননি। কয়েক মাস আগে গ্রামবাসীরা তাঁকে প্রথমবারের মতো গোসল করিয়ে দেন। গোসল করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন আমাউ।
২০১৩ সালে আমাই হাজির জীবন নিয়ে, ‘দ্য স্ট্রেঞ্জ লাইফ অব আমাউ হাজি’ নামে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করা হয়েছিল। সেই তথ্যচিত্রে বলা হয়, গোসল না করা হাজি বাস করতেন একটা ঝুপড়িতে।
আমাউ হাজির মতো আরও এক ব্যক্তি আছে ভারতে। ভারতের গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের ২০০৯ সালের এক প্রতিবেদনে বলেছিল, উত্তর প্রদেশের বারানসীর বাসিন্দা ‘কালাউ সিং’-ও জীবনের বেশিরভাগ সময় গোসল না করে আছেন।
দেশের সব সমস্যার অবসান ঘটানোর চেষ্টায় ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে শরীরে পানি লাগাননি। গোসল না করে প্রতিদিন সন্ধ্যায় তিনি ‘অগ্নি স্নান’ করেন। এ অগ্নিস্নান তাঁর শরীরের সমস্ত রোগ-জীবাণু মেরে ফেলে বলে দাবি ‘কালাউ সিংয়ের’।
কয়েক মাস আগে গ্রামবাসীরা তাঁকে প্রথমবারের মতো গোসল করিয়ে দেন। গোসল করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন আমাউ।
২০১৩ সালে আমাই হাজির জীবন নিয়ে, ‘দ্য স্ট্রেঞ্জ লাইফ অব আমাউ হাজি’ নামে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করা হয়েছিল। সেই তথ্যচিত্রে বলা হয়, গোসল না করা হাজি বাস করতেন একটা ঝুপড়িতে।
আমাউ হাজির মতো আরও এক ব্যক্তি আছে ভারতে। ভারতের গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের ২০০৯ সালের এক প্রতিবেদনে বলেছিল, উত্তর প্রদেশের বারানসীর বাসিন্দা ‘কালাউ সিং’-ও জীবনের বেশিরভাগ সময় গোসল না করে আছেন।
দেশের সব সমস্যার অবসান ঘটানোর চেষ্টায় ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে শরীরে পানি লাগাননি। গোসল না করে প্রতিদিন সন্ধ্যায় তিনি ‘অগ্নি স্নান’ করেন। এ অগ্নিস্নান তাঁর শরীরের সমস্ত রোগ-জীবাণু মেরে ফেলে বলে দাবি ‘কালাউ সিংয়ের’।