1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে’ বরিশাল থেকে ধরে আনা কর্মকর্তাকে ঢাকার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান গ্রেপ্তার আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন: ড. ইউনূস আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিল : হাইকোর্টের রায় শেয়ারবাজারে কারসাজিতে সাকিবের আয় ৯০ লাখ, জরিমানা হয়েছে ৫০ লাখ বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল নাহিদ-আসিফরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই নেমেছিল: সারজিস বাংলাদেশিদের ফুল-ফান্ডেড স্কলারশিপ দেবে আল-আজহার

সাফজয়ী কৃষ্ণা-শামসুন্নাহারের ব্যাগ থেকে আড়াই লাখ টাকা চুরি

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২

সাফজয়ী ফুটবলার কৃষ্ণা রানী সরকার ও শামুসন্নাহারের লাগেজ থেকে ডলার, কাপড়চোপড় ও অন্য আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র খোয়া যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার নেপাল থেকে ঢাকায় ফেরার পর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এ ঘটনা ঘটেছে।

কৃষ্ণা রানী বলেন, যেহেতু দেশের আসার পর আমাদের জন্য বড় ধরনের আয়োজন ছিল। এ জন্য আমরা আমাদের হ্যান্ডব্যাগটাও লাগেজের ভেতরে রেখেছিলাম। পরে যখন লাগেজ খুলি, তখন দেখি ভেতরের ছোট ব্যাগের চেইন খোলা। ব্যাগের ভেতরে আমার ৯০০ ডলার, শামসুন্নাহার সিনিয়রের ৪০০ ডলারসহ আরও অনেকের কিছু ডলার ছিল। বাংলাদেশি টাকায় যার মূল্য আড়াই লাখ টাকার মতো। সেগুলোর কিছুই নেই ব্যাগের ভেতর।

কৃষ্ণার বাবা বাসুদেব সরকার জানান, ‘সকালে মেয়ে আমাকে ফোন করেছিল। ওর ভীষণ মন খারাপ। কৃষ্ণা আমাকে বলেছে, ওর লাগেজ থেকে ৪০০ ডলার চুরি করে নিয়েছে। আর শামসুন্নাহারের লাগেজ থেকেও কিছু নেপালি টাকা ও কাপড়চোপড় হারিয়েছে।’

বাংলাদেশ ফুটবল দলের সহকারী কোচ মাহবুবুর রহমান এমন ঘটনায় প্রচণ্ড হতাশ, ‘বিমানবন্দরে নামার পর জানতে পারি কৃষ্ণা, শামসুন্নাহারসহ আমাদের দলের ফিজিওর বেশ কিছু জিনিসপত্র খোয়া গেছে। টাকাপয়সাও হারিয়েছে। আমরা বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে কিরণ আপাকে (মাহফুজা আক্তার, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের মহিলা উইং চেয়ারম্যান) জানিয়েছি। আপা এরই মধ্যে বাংলাদেশ বিমান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। আশা করি, এ ব্যাপারে একটা সমাধান হবে।’

গতকাল বিমানবন্দরে সাফজয়ী ফুটবলাররা নামার পর চরম বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি হয়। সকাল থেকেই বিমানবন্দরের বাইরে অপেক্ষায় ছিলেন অসংখ্য মানুষ।

বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে কয়েক শ ক্যামেরা ও সাংবাদিকদের ভিড় ছিল। ইমিগ্রেশন শেষ করে নারী ফুটবলারদের যে পথে আসার কথা ছিল, ওই পথে ছিল অসংখ্য সাংবাদিকের ভিড় ছিল। যে কারণে সংবাদ সম্মেলনও বাতিল করা হয়। মেয়েরা উঠে পড়েন ছাদখোলা বাসে।

বিমানবন্দরের লাগেজ বেল্টের এক পাশে পড়ে ছিল সাবিনা, কৃষ্ণাদের লাগেজগুলো। সেখানে থাকা কয়েক কর্মকর্তা কাল বলছিলেন, ‘এই লাগেজগুলো কাদের। কেউ নিচ্ছে না কেন?’ এরপর বাফুফের পক্ষ থেকে মেয়েদের লাগেজগুলো সংগ্রহ করা হয়। কিন্তু বাফুফে ভবনে গিয়ে খেলোয়াড়দের কয়েকজন নিজেদের লাগেজের তালা ভাঙা পান।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩