1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে’ বরিশাল থেকে ধরে আনা কর্মকর্তাকে ঢাকার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান গ্রেপ্তার আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন: ড. ইউনূস আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিল : হাইকোর্টের রায় শেয়ারবাজারে কারসাজিতে সাকিবের আয় ৯০ লাখ, জরিমানা হয়েছে ৫০ লাখ বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল নাহিদ-আসিফরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই নেমেছিল: সারজিস বাংলাদেশিদের ফুল-ফান্ডেড স্কলারশিপ দেবে আল-আজহার

চা শ্রমিকদের ঘর দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে : প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

চা শ্রমিকদের ঘর করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার বিকেলে চা শ্রমিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এই আশ্বাস দেন তিনি।

আজ শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪ টায় বৈঠকটি শুরু হয়। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে চার জেলার চা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

শেখ হাসিনা বলেন, ঐতিহ্যবাহী চা শিল্পকে ধ্বংস হতে দেওয়া যাবে না। চা শিল্প যাতে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে লক্ষ্যে কাজ করে যেতে হবে। চা শ্রমিকরা ভালোভাবে বাঁচলে এই শিল্প বাঁচবে। যা শ্রমিকদের সবাইকে ঘর করে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।

হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার চণ্ডীছড়া চা-বাগানের খেলার মাঠ থেকে জেলার ২৪টি চা-বাগানের শ্রমিকরা ভিডিওকলে অংশ নিয়েছেন। এছাড়া মৌলভীবাজার থেকে ভিডিওকলে অংশ নিয়েছেন ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকরা। এছাড়া সিলেট এবং চট্টগ্রাম থেকেও ভিডিওকলে যোগ দিয়েছেন শ্রমিকরা।

গত ৯ আগস্ট থেকে ৩০০ টাকা মজুরির দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন চা বাগানের শ্রমিকেরা। ১৩ আগস্ট থেকে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ করেন তারা। এর মধ্যে কয়েক দফা বৈঠক হলেও তা সমাধান হয়নি।

চার দিন পর ১৩ আগস্ট থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট শুরু করেন চা শ্রমিকরা। ধর্মঘটের ৮ দিনের মাথায় মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলের বিভাগীয় শ্রম দফতরের কার্যালয়ে শ্রম অধিফতর ও সরকারের প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠকে বসেন চা শ্রমিক নেতারা।

বৈঠকে শ্রমিকদের মজুরি ২৫ টাকা বাড়িয়ে ১৪৫ টাকা করার প্রস্তাব দেয়া হয়। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী চা শ্রমিকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে জানানো হয়। এমন আশ্বাসের পর ধর্মঘট প্রত্যাহার করে কাজে যোগ দেয়ার কথা জানান শ্রমিক নেতারা। কিন্তু সন্ধ্যার পর ফের আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন চা-শ্রমিক নেতারা।

এরপর ২৭ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চা বাগান মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টি অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) বৈঠকে অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পর শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

মজুরি বাড়ানো ঘোষণার পরদিন ২৮ আগস্ট রোববার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় কয়েকটি চা বাগান এবং ২৯ আগস্ট, সোমবার সকাল থেকে চা বাগানের শ্রমিকরা কাজে যোগ দেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩